প্রত্যাশিত মেয়াদী বীমা তিন দফা প্রদান পরিকল্পনা হিসেবে বীমাগ্রাহক মহলে সুপরিচিত। এই পরিকল্পনা অন্তর্ভুক্ত বীমা μয় করার মাধ্যমে বীমাগ্রাহক প্রধানতঃ ২টি সুবিধা পেয়ে থাকেন ঃ
(১) বীমাকৃত অর্থ মেয়াদকালে তিন কিস্তিতে প্রদান করার ব্যবস্থা থাকায় এই বীমা ভবিষ্যৎ আর্থিক প্রয়োজন একাধিকবার মেটাতে সক্ষম।
(২) প্রথম বা দ্বিতীয় কিস্তির টাকা প্রদান করা সত্ত্বেও বীমার মেয়াদকালে মৃত্যু হলে বীমাকৃত সব টাকা দেয়। এই বীমা ১২, ১৫, ১৮, ২১, ২৪ এবং ৩০ বছর মেয়াদের হয়ে থাকে। মেয়াদকালীন বিভিনড়ব সময়ে দেয় কিস্তির পরিমাণ
নিমড়বরূপ ঃ
(ক) মেয়াদের এক তৃতীয়াংশ কাল অতিবাহিত হওয়ার পরে বীমাকৃত অঙ্কের শতকরা ২৫ ভাগ।
(খ) দুই তৃতীয়াংশ সময় অতিক্রান্ত হওয়ার পরে আবার শতকরা ২৫ ভাগ।
(গ) মেয়াদ শেষে বাকী ৫০ ভাগ।
নির্দিষ্ট মেয়াদপূর্তিতে বা তার আগে মৃত্যু হলে লাভসহ পরিকল্পনায় অর্পিত সমুদয় বোনাস প্রদান করা হয়।
প্রসঙ্গতঃ উলেখে যাগ্য, এই বীমার জনপ্রিয়তা সম্প্রতি বেড়েই চলছে।এই বীমার সঙ্গে পারিবারিক নিরাপত্তা বীমা/পারিবারিক
পেনশন গ্রহণ করা যায় না।”সর্বোচ্চ ৫০ (পঞ্চাশ) বৎসর পর্যন্ত এই বীমা গ্রহণ করা যায়।