নূন্যতম ব্যয়ে পরিবারের আর্থিক নিরাপত্তার ব্যবস্থা করাই এই বীমা পরিকল্পনার প্রদান উদ্দেশ্য। তাছাড়া ঋণগ্রহীতার অকাল মৃত্যুতে বন্ধকী সম্পত্তি রক্ষায় প্রিয়জনকে ঋণের দায় থেকে মুক্ত রাখতে স্বল্প প্রিমিয়ামের এই বীমার অবদান অপরিসীম। এই পরিকল্পনার আওতায় ১০,১৫,২০ বছর মেয়াদের জন্য বীমা পলিসি গ্রহণ করা যাবে। ডাক্তারী পরীক্ষায় উন্নতমান শ্রেণী ভুক্তদের বেলায় সর্বোচ্চ ৪৫ বছর পর্যন্ত এই বীমা গ্রহণ করা যাবে। মেয়াদ পূর্তিকালীণ সর্বোচ্চ বয়স ৬০ বছর। ডাক্তারী পরীক্ষার ব্যয় বীমাগ্রহীতাকে বহন করতে হবে। বার্ষিক কিস্তিতে প্রিমিয়াম দিতে হবে। বড় অংকের পলিসি কিংবা বার্ষিক প্রিমিয়াম পদ্ধতির জন্য অতিরিক্ত রেয়াত প্রদান করা হবে না। এই পরিকল্পনার অধীনে নুন্মতম ৫০,০০০.০০ (পঞ্চাশ হাজার) টাকা এবং সর্বোচ্চ ৫,০০,০০০.০০ (পাঁচ লাখ) টাকার বীমা পলিসি গ্রহণ করা যাবে। এই বীমার সঙ্গে কোন অতিরিক্ত বীমার সুবিধা গ্রহণ করা যাবে না। এই পরিকল্পনার অধীনে বীমার মেয়াদকালে পলিসি চালু থাকাবস্থায় বীমাগ্রাহকের অকাল মৃত্যু হলে বীমাকৃত টাকা প্রদেয়। বীমাগ্রহীতা বেঁচে থাকলে পরিশোধিত সকল প্রিমিয়াম মেয়াদান্তে (অতিরিক্ত প্রিমিয়াম বাদে) ফেরত দেয়া হবে। এই পলিসিতে ঋণ এবং পরিশোধিত মূল্য ইত্যাদির যত সকল সাধারণ সুবিধা এ বীমাতে পাওয়া যাবে না। তবে কমপক্ষে ৬ বছর পলিসি চালু থাকলে সমর্পণ মূল্য প্রদান করা যাবে।